শিরোনাম: |
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়নি
হাজারিকা অনলাইন ডেস্ক
|
![]() মন্ত্রী আরও জানান, সবাইকে টিকার আওতায় নিয়ে এসে কীভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা যায়, সে চেষ্টা করা হচ্ছে। বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সুরক্ষিত রেখে সংক্রমণ কীভাবে এড়াতে পারি। যারা বলছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে বা হয়ে যাচ্ছে তারা গুজব ছড়াচ্ছেন। সব সময়ই এমন গুজব ছড়ানো হয়। আপনারা গুজবে কান দেবেন না।’ দীপু মনি বলেন, ‘আজ কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে আমাদের মিটিং আছে। শিক্ষার্থীদের করোনার টিকাদান কার্যক্রম জোরেশোরে চলছে। সবাইকে টিকার আওতায় নিয়ে এসে কিভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা যায়, সে চেষ্টাই আমরা করছি। তবে এটাও ঠিক, যদি মনে হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখলে সংক্রমণ বাড়বে, তখন আমরা বন্ধ করে দেবো হয়তো।’ মহামারির সময় নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দাঁড়াতেই পারেনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সে সময় ভিসি, প্রো-ভিসি, ট্রেজারার নিয়োগ দেওয়া আরেকটি বাড়তি চাপ। যদিও ভিসি ছাড়া থাকতেই হবে, এছাড়া প্রতিষ্ঠান চলবে না। আমরা বারবারই যেখানে যে অভাব আছে তা পূরণে তাগাদা দিচ্ছি। চেষ্টা করছি দ্রুত এ কাজ শেষ করার। তবে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পক্ষ থেকে আরও বেশি স্বদিচ্ছা কামনা করছি।’ |