শিরোনাম: |
সিঁধ কেটে হাত-মুখ বেঁধে গৃহবধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
হাজারিকা অনলাইন ডেস্ক
|
![]() অভিযুক্ত সুমন তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক ও চরমটুয়া গ্রামের মৃত মন্তাজ মাঝির ছেলে। ভূক্তভোগী গৃহবধূর সঙ্গে কথা বলার পর পুলিশ জানায়, প্রতিবন্ধি ভাই ও ছেলেকে নিয়ে গৃহবধূ রাতে ঘরে ছিলেন। ঘটনার সময় সিঁধ কেটে ৫ জন ঘরে ঢুকে। একপর্যায়ে ওই ৫ জন জোরপূর্বক পালাক্রমে ধর্ষণ করে। পরে আহত অবস্থায় গৃহবধূকে রেখে পালিয়ে যায় তারা৷ এসময় যুবলীগ নেতা সুমনসহ বাকিদের চিন্তে পারেন গৃহবধূ। খবর পেয়ে ভোরেই সদর থানা টহল পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে গৃহবধূকে উদ্ধার করে। অভিযুক্ত সুমনের ভাই মিজানুর রহমান মিজান বলেন, “গৃহবধূদের সঙ্গে আমাদের জমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে। এজন্য পরিকল্পিতভাবে আমার ভাইকে ফাঁসানো হচ্ছে। আমার ভাই ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত নয়।” সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) আনোয়ার হোসেন বলেন, “ধর্ষণের অভিযোগে এক নারীকে হাসপাতাল ভর্তি করা হয়েছে। তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন৷ তার শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।” অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) পলাশ কান্তি নাথ বলেন, প্রধান অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় সদর থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। |