শিরোনাম: |
মহামারী করোনা প্রতিরোধে ছাত্রলীগ নেতা সাদিম হায়দারের অবিরাম সংগ্রাম
|
রায়হান ॥
মহামারী করোনা প্রতিরোধে ছাত্রলীগ নেতা সাদিম হায়দারের অবিরাম সংগ্রাম বর্তমান সময়ে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় করোনাভাইরাস। এই ভাইরাসের কারণে সারা বিশ্বের মানুষ আজ গৃহবন্দী। প্রতিদিনই সারাবিশ্ব থেকে নতুন নতুন আক্রান্ত রোগী ও নতুন নতুন মৃত্যুর সংবাদ আসছে। বাংলাদেশে ও এর ব্যতিক্রম নয়। প্রতিদিনই বাংলাদেশ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ সরকার 26 শে মার্চ থেকে বাংলাদেশের সকল নাগরিকদের 11 ই এপ্রিল পর্যন্ত বাসায় থাকার ও কিছু বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলার তাগিদ দিয়েছেন। এই নির্দেশনা গুলো সঠিকভাবে সবার পক্ষে মেনে চলা একটু কষ্টসাধ্য বিশেষ করে গরিব দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষদের জন্য। যখন সাধারণ মানুষ এ সকল বিষয় নিয়ে খুবই চিন্তিত তখনই গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মোঃ সাদিম হায়দার ও গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের আরো কিছু কর্মী বৃন্দ দের নিয়ে প্রতিদিনই করণা প্রতিরোধে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। যার মধ্যে জনসাধারণের সচেতনতার জন্য সরকারি সকল নির্দেশনা প্রতিদিন মাইকিং করার মাধ্যমে জনগণের মাঝে পৌঁছে দিচ্ছেন। করোনাপ্রতিরোধের জন্য প্রতিদিন জীবাণুনাশক স্প্রে, মুখে ব্যবহার করার জন্য সার্জিক্যাল মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ চলছে। হুম কোয়ারান্টাইন থাকা সকল মানুষদের খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি এলাকার খেটে খাওয়া দিনমজুর গরিব মানুষদের প্রতিদিন সাধ্যমত সহযোগিতা করা হচ্ছে। এই পর্যন্ত প্রায় সাত শত পরিবারকে পাঁচদিনের খাবারের জন্য সকল জিনিসপত্র প্রদান করা হয়েছে। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকান এর সামনে মারকিং বর্ডার দেওয়া হচ্ছে যাতে করে ক্রেতাসাধারণ নির্দিষ্ট দূরত্বে থেকে কেনাকাটা করতে পারেন।প্রতিদিন এলাকার বিভিন্ন জায়গায় মশক নিধন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।এই ব্যাপারে সাদিম হায়দারের সাথে কথা বললে তিনি জানান জননেত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নির্দেশক্রমে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সভাপতি আলহাজ্ব এডভোকেট আজমত উল্লাহ খানের অনুপ্রেরণায় করোনার বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছি। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বাবার কাছ থেকে শিখেছি কিভাবে দেশের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিতে হয়। যতদিন এই করোনাভাইরাস এর প্রাদুর্ভাব বাংলাদেশ থেকে নিশ্চিহ্ন না হবে ততদিন আমার এই সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। সেই সাথে সাথে আমি আমাকে সহযোগিতা করার জন্য গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমি আপনাদের মাধ্যমে সকল জনসাধারণকে সরকারের সকল নির্দেশনা মেনে চলার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি কারণ এই করণার বিরুদ্ধে সচেতনতায় হচ্ছে সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। |