বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, 2০২4
৬ মণ কয়েন নিয়ে বিপাকে খবির
হাজারিকা অনলাইন ডেস্ক
Published : Tuesday, 20 October, 2020 at 10:10 AM

মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী খাইরুল ইসলাম খবির (৪৫) প্রায় ছয় মণ ওজনের ৬০ হাজার টাকার ধাতব মুদ্রা (কয়েন) নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী খাইরুল ইসলাম খবির (৪৫) প্রায় ছয় মণ ওজনের ৬০ হাজার টাকার ধাতব মুদ্রা (কয়েন) নিয়ে বিপাকে পড়েছেন।রাই

১০ বছর ধরে ২৫ পয়সা, ৫০ পয়সা, ১ টাকা ও ২ টাকার ধাতব মুদ্রা জমিয়েছেন তিনি। এ সব মুদ্রা সরকার বাতিল না করলেও খরিদ্দাররা নিতে চান না। কার্যত অচল এই বিপুল পরিমাণ কয়েন এখন তিনি কী করবেন বুঝতে পারছেন না। খবিরের বাড়ি উপজেলা সদরের জাঙ্গালিয়া গ্রামে। তিনি সবজি ব্যবসায়ী। খবির জানান, তিনি ২৫ বছর ধরে উপজেলা সদর বাজারে সবজির ব্যবসা করছেন। গত ১০ বছর তিনি কয়েনগুলো অনিচ্ছা সত্ত্বেও জমিয়েছেন। হিসাব করে দেখা গেছে কয়েনের ওজন প্রায় ৬ মণ এবং এর অর্থমূল্য ৬০ হাজার টাকার বেশি। এক সময় ক্রেতারা সবজির দাম হিসেবে তাকে কয়েন দিয়েছেন, তিনিও নিয়েছেন এবং ধীরে ধীরে সেগুলো জমিয়েছেন। তখন ভাবতে পারেননি কয়েনগুলো আর চলবে না।

খবির আরো জানান, অনেক দরিদ্র মানুষ কয়েনের বিনিময়ে তার কাছ থেকে সবজি কিনেছেন। তিনি মুখের উপর তাদের না বলতে পারেননি। আবার অনেক ভিক্ষুক তাকে কয়েন দিয়ে টাকা নিয়েছেন।  
সরেজমিনে দেখা গেছে, খবিরের ছোট্ট বসতঘরের মেঝেজুড়ে প্লাস্টিকের চারটি বালতি আর দুই বস্তা বোঝাই শুধু কয়েন। একেকটি পাত্রের ওজন এক মণের ওপরে। এক সময় কয়েনগুলো বাজারে রাখলেও এখন বাড়িতে এনে রেখেছেন খবির। যদিও অনেক জায়গায় ঘুরেও তিনি কয়েনগুলো চালাতে পারেননি। কোনো ব্যাংক কয়েন নিতে চায়নি। আক্ষেপ করে খবির বলেন, তার ব্যবসার মোট পুঁজির তিন ভাগের দুই ভাগ কয়েনের মধ্যে চলে গেছে।

মহম্মদপুর বাজার বণিক সমিতির সভাপতি মোফাজ্জেল হোসেন মোল্যার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিনি খবিরের কয়েন নিয়ে বিপাকে পড়ার বিষয়টি জানেন। কিন্তু কী করবেন? লেনদেনে ধাতব মূদ্রার ব্যবহার নেই বললেই চলে। মাগুরা সোনালী ব্যাংকের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) মো. রশিদুল ইসলাম জানান, বিষয়টি তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনবেন।

১০ বছর ধরে ২৫ পয়সা, ৫০ পয়সা, ১ টাকা ও ২ টাকার ধাতব মুদ্রা জমিয়েছেন তিনি। এ সব মুদ্রা সরকার বাতিল না করলেও খরিদ্দাররা নিতে চান না। কার্যত অচল এই বিপুল পরিমাণ কয়েন এখন তিনি কী করবেন বুঝতে পারছেন না। খবিরের বাড়ি উপজেলা সদরের জাঙ্গালিয়া গ্রামে। তিনি সবজি ব্যবসায়ী। খবির জানান, তিনি ২৫ বছর ধরে উপজেলা সদর বাজারে সবজির ব্যবসা করছেন। গত ১০ বছর তিনি কয়েনগুলো অনিচ্ছা সত্ত্বেও জমিয়েছেন। হিসাব করে দেখা গেছে কয়েনের ওজন প্রায় ৬ মণ এবং এর অর্থমূল্য ৬০ হাজার টাকার বেশি। এক সময় ক্রেতারা সবজির দাম হিসেবে তাকে কয়েন দিয়েছেন, তিনিও নিয়েছেন এবং ধীরে ধীরে সেগুলো জমিয়েছেন। তখন ভাবতে পারেননি কয়েনগুলো আর চলবে না।

খবির আরো জানান, অনেক দরিদ্র মানুষ কয়েনের বিনিময়ে তার কাছ থেকে সবজি কিনেছেন। তিনি মুখের উপর তাদের না বলতে পারেননি। আবার অনেক ভিক্ষুক তাকে কয়েন দিয়ে টাকা নিয়েছেন।  সরেজমিনে দেখা গেছে, খবিরের ছোট্ট বসতঘরের মেঝেজুড়ে প্লাস্টিকের চারটি বালতি আর দুই বস্তা বোঝাই শুধু কয়েন। একেকটি পাত্রের ওজন এক মণের ওপরে। এক সময় কয়েনগুলো বাজারে রাখলেও এখন বাড়িতে এনে রেখেছেন খবির। যদিও অনেক জায়গায় ঘুরেও তিনি কয়েনগুলো চালাতে পারেননি। কোনো ব্যাংক কয়েন নিতে চায়নি। আক্ষেপ করে খবির বলেন, তার ব্যবসার মোট পুঁজির তিন ভাগের দুই ভাগ কয়েনের মধ্যে চলে গেছে।

মহম্মদপুর বাজার বণিক সমিতির সভাপতি মোফাজ্জেল হোসেন মোল্যার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিনি খবিরের কয়েন নিয়ে বিপাকে পড়ার বিষয়টি জানেন। কিন্তু কী করবেন? লেনদেনে ধাতব মূদ্রার ব্যবহার নেই বললেই চলে। মাগুরা সোনালী ব্যাংকের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) মো. রশিদুল ইসলাম জানান, বিষয়টি তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনবেন।
আরও খবর


সর্বশেষ সংবাদ
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল হাজারী।   ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: গোলাম কিবরীয়া হাজারী বিটু্।   প্রকাশক: মোঃ ইব্রাহিম পাটোয়ারী।
সহ সম্পাদক- রুবেল হাসান: ০১৮৩২৯৯২৪১২।  বার্তা সম্পাদক : জসীম উদ্দিন : ০১৭২৪১২৭৫১৬।  সার্কুলেশন ম্যানেজার : আরিফ হোসেন জয়, মোবাইল ঃ ০১৮৪০০৯৮৫২১।  রিপোর্টার: ইফাত হোসেন চৌধুরী: ০১৬৭৭১৫০২৮৭।  রিপোর্টার: নাসির উদ্দিন হাজারী পিটু: ০১৯৭৮৭৬৯৭৪৭।  মফস্বল সম্পাদক: রাসেল: মোবা:০১৭১১০৩২২৪৭   প্রকাশক কর্তৃক ফ্ল্যাট নং- এস-১, জেএমসি টাওয়ার, বাড়ি নং-১৮, রোড নং-১৩ (নতুন), সোবহানবাগ, ধানমন্ডি, ঢাকা থেকে প্রকাশিত এবং সিটি প্রেস, ইত্তেফাক ভবন, ১/আর কে মিশন রোড, ঢাকা-১২০৩ থেকে মুদ্রিত।  বার্তা, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগ: ০২-৪১০২০০৬৪।  ই-মেইল : [email protected], web : www.hazarikapratidin.com
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি