শিরোনাম: |
ফেনীতে ৭ হাজার পিস নেশাজাতীয় ট্যাবলেট টাপেনটাডলসহ যুবক গ্রেপ্তার
|
![]() ফেনীতে ৭ হাজার পিস নেশাজাতীয় ট্যাবলেট টাপেনটাডলসহ (ঞঅচঊঘঞঅউঙখ ঞঅইখঊঞঝ) মো. আল মামুন (৩০) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। মঙ্গলাবর মধ্যরাতে ফেনী শহরের চাড়ীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান নেশাজাতীয় ট্যাবলেটসহ মামুনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তার মো. আল মামুন নোয়াখালী জেলার চরজব্বর থানার ক্লার্ক বাবুলের বাড়ির আবু নাছেরের ছেলে। পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলাবর মধ্যরাতে ফেনী শহরের চাড়ীপুর এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। এসময় ৭ হাজার পিস নেশাজাতীয় ট্যাবলেট টাপেনটাডলসহ (ঞঅচঊঘঞঅউঙখ ঞঅইখঊঞঝ) মো. আল মামুনকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ। জেলা গোয়েন্দাি পুলিশ পরিদর্শক মো. মেজবাহ্ উদ্দিন আহমেদ জানান, বিপুল পরিমান নেশাজাতীয় ট্যাবলেট টাপেনটাডলসহ আটক যুবকের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করে আসামীকে ফেনী মডেল থানায় হস্তান্তর করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। বুধবার দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। এদিকে ফেনী জেলা ড্রাগ এন্ড ক্যমিস্ট সমিতির সিনিয়র সদস্য কামরুজ্জামামন কামরুল বলেন, দৈশীয় ওষুধ তৈরী প্রতিষ্ঠান স্কয়ার, হেল্থ কেয়ার, এসিআই, অপসোনিনসহ বিভিন্ন কোম্পানী ব্যাথানাশক ট্যাবলেট ঞঅচঊঘঞঅউঙখ, চঊঘঞঅউঙখ সহ বিভিন্ন ওষুধ উৎপাদন করে বাজারজাত করতো। ১০০ এমজির প্রতিটি ট্যাবলেটের দাম ২৫টাকা করে বিক্রী হতো। এক পর্যায়ে মাদক সেবনকারীরা এসব ট্যাবলেট মাদক সেবানের কাজে ব্যবহার করে। ২৫ টাকার প্রতি ট্যাবলেট ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রী হওয়ায় কয়েক বছর আগে প্রায় সব কোম্পানী ব্যাথানাশক ট্যাবলেট ঞঅচঊঘঞঅউঙখ, চঊঘঞঅউঙখ উৎপাদন বন্ধ করে দেয়। এটা বর্তমানে বিক্রয় নিষিদ্ধ ট্যাবলেট। |